THE SINGLE BEST STRATEGY TO USE FOR কারো পিছনে কি জীবন নষ্ট করা উচিত

The Single Best Strategy To Use For কারো পিছনে কি জীবন নষ্ট করা উচিত

The Single Best Strategy To Use For কারো পিছনে কি জীবন নষ্ট করা উচিত

Blog Article

৫. অত্যধিক অধিকারপ্রবণ মানসিকতাও বিপজ্জনক হতে পারে সম্পর্কের ক্ষেত্রে। সঙ্গীর সব ভালো-মন্দ দেখতে যাবেন না। নিজের জীবনের দায়িত্ব তাকে নিতে দিন। এজন্য পাশে থাকুন। তবে তার উপর জোর খাটাবেন না কখনো। এতে ওই সম্পর্ক ভেঙে যেতে পারে।

১. বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ছোটবেলায় যদি কেউ বারবার নানা কারণে অভিভাবকের কাছে গালমন্দ শোনে তাহলে তার মনে তৈরি হয় নেগেটিভিটি।

অত্যাচারীর ফিরে আসা: শারীরিক ও মানসিক ভাবে আঘাত করা ব্যক্তিরা অনেক সময় জীবনে ফিরে আসে। সেটা হতে পারে পুরানো ব্যক্তি বা নতুন কেউ। এই ধরনের মানুষ ফিরে আসতে চাইলে অতীতের কথা চিন্তা করুন। ফিরে আসাটা যতই প্রেমময় হোক অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজে ভালো থাকুন, তাদের থেকে দূরে থাকুন।

ইসলামী আইন অনুসারে, বিবাহ - বা আরও বিশেষত বিবাহের চুক্তিকে নিকাহ বলা হয়, এটি একটি আরবি শব্দ, যার মূল আক্ষরিক অর্থ কুরআনে রয়েছে; তা বিবাহের চুক্তি বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।[৫][৬] জার্মান আরববাদী লেখক ওয়েহর-কোয়ান সংকলিত আধুনিক আরবি ডিকশনারি-তে নিকাহকে "বিবাহ; বিবাহ চুক্তি) হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।[৭] ইতিহাস[সম্পাদনা]

কাফাহ বা কুফু (আরবি: الكفاءة; আল-কাফ'আ) হল ইসলামে বিয়ের ব্যাপারে ইসলামী আইনশাস্ত্রের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত একটি শব্দ, যার আরবি ভাষায় আক্ষরিক অর্থ, সমতা বা সমতা। এইভাবে এটি একটি সম্ভাব্য স্বামী এবং তার সম্ভাব্য স্ত্রীর মধ্যে সামঞ্জস্য বা সমতা হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যা মেনে চলতে হবে।এই সামঞ্জস্য ধর্ম, সামাজিক মর্যাদা, নৈতিকতা, ধার্মিকতা, সম্পদ, বংশ বা রীতিনীতির অন্তর্ভুক্ত একাধিক কারণের উপর নির্ভরশীল। দাম্পত্য সঙ্গীর অধিকার ও তার প্রতি বাধ্যতামুলকভাবে করণীয়[সম্পাদনা]

মনোবিজ্ঞানিদের সাধারণ পরামর্শ থাকে, ‘মাকিয়াভ্যালিয়ান’ মানুষের দেখা পেলেই পালিয়ে যান। তবে ঘটনাক্রমে যদি তাদের সঙ্গে থাকতেই হয় তাহলে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীর মতো ব্যবহার করুন। অর্থাৎ তাকে কিছু দিতে হলে সে আপনাকে কী দেবে- সে বিষয়ে আগে নিশ্চিত হয়ে নিন। যাকে বলে ‘উইন উইন সিচুয়েইশন’।

উপহাস: এই ধরনের মানুষ হয় বিরক্তিকর। তারা নতুন অভিজ্ঞতা থেকে দূরে থাকে। শুনতে চায়না কোনো কিছু। সবসময় বিতর্কে জড়ায়। তাদের বাজে ব্যবহার খারাপ কথার কোনো অর্থ থাকে না। তারা হয় সামাজিকভাবে অন্ধ।

আল্লাহ তা‘আলা মানুষের জন্য যে সব খাদ্য হালাল করে দিয়েছেন, অত্র আয়াতে সে সম্পর্কে আলোকপাত করেছেন।

সকল ইবাদত একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার জন্য করতে হবে।

مَا زَالَ جِبْرِيلُ يُوصِينِي بِالْجَارِ، حَتّٰي ظَنَنْتُ أَنَّهُ سَيُوَرِّثُهُ

স্বামী-স্ত্রী একত্রে থাকা অসম্ভব হয়ে গেলে সন্ধি করে থাকলে কোন গুনাহ হবে না।

‘লোকচক্ষুর অন্তরালে আল্লাহ যা more info সংরক্ষিত করতে বলেছেন, তা হিফাযত করে।’অর্থাৎ স্বামীর অনুপস্থিতিতে নিজের সতীত্ব এবং স্বামীর সম্পদ হেফাযত করবে।

তাই একজন পুরুষের জন্য তার দুধমাতার সঙ্গে এবং দুধমাতার বোন ও মেয়ের সঙ্গে বিবাহ নিষিদ্ধ

ইসলামী শরিয়তে পুরুষের জন্য একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের সুযোগ রাখা হয়েছে। কিন্তু এটি কিছুতেই শর্তহীন নয়। বরং ভরণপোষণ, আবাসন ও শয্যাযাপনের ক্ষেত্রে শতভাগ সমতাবিধান নিশ্চিত করা না গেলে একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণ বৈধ নয়। তবে হ্যাঁ, স্ত্রী বা নারীদের ক্ষেত্রে এই অবকাশ রয়েছে যে তিনি আগের স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ইদ্দত শেষে অন্য স্বামী গ্রহণ করতে পারবেন।

Report this page